Tuesday, 21 October, 2025
Logo
বিজ্ঞাপন
যাবতীয় রড, সিমেন্ট, ইট, বালি ও কনা পাইকারি ও খুচরা বিক্রয় করা হয় ।। যোগাযোগ- মেসার্স হোসেন ব্রাদার্স/ জাকের ট্রেডার্স।। সোবান মঞ্জিল, বসুর হাট রোড, সিনেমা হলের পাশে, দাগনভুইয়া, ফেনী। প্রোপ্রাইটর জাকের হোসেন আলমগীর ০১৭১১-৯৬২৯২৫।। ০১৮৭১-৯৩০০০৮ মেসার্স কে আহাম্মদ এন্ড সন্স! পরিবেশক,বি এম, ডেল্টা ও ইউনি এল পি গ্যাস! যোগাযোগ- বসুরহাট রোড, সিনেমা হলের সামনে, দাগনভুইয়া, ফেনী- ০১৭১১-৩০৪৮৭৩, ০১৮৩৯-৩৯৭১৩০! দাগনভুইয়া ফিজিওথেরাপী সেন্টার, একটি আধুনিক বাত, ব্যথা, প্যারালাইসিস ও মুখ বাঁকা চিকিৎসা কেন্দ্র। ঠিকানা- সোবহান মঞ্জিল, বসুর হাট রোড। (সাবেক ঝর্না সিনেমা হলের পাশে)। দাগনভুইয়া, ফেনী। 01818-019684, 01721-910110 সর্বাধুনিক মেশিনে রোগ নির্নন ও বিশেষজ্ঞ ডক্টর চেম্বার।। ফেনী ল্যাব সিটি ডায়াগনস্টিক সেন্টার।। এস এস কে রোড়, ফেনী।। 01711375108/ 01815507975

গণ-বসতি এলাকায় বর্জ্যে ব্যাবস্থাপনা প্লান্ট নির্মানের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: / বার পড়া হয়েছে


ছবি- ফাহিম

দাগনভূঞা (ফেনী) পৌরাসভার বর্জ্যের প্লান্ট নির্মাণের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে স্থানীয়রা।

শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) সকালে উপজেলার রামনগর ইউনিয়নের তুলাতুলি বাজারে ফেনী-মাইজদি আঞ্চলিক মহা সড়কে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন, সাবেক ফেনী জেলা যুবদলের সহসম্পাদক আবদুল মালিক মানিক।

মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন ৪ নং রামনগর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল হাসেম বাহাদুর, তিনি বলেন ‘আমরা রক্ত দেব তবু ও পৌরসভার বর্জ্যের রামনগর ইউনিয়ন পরিষদের কোনো স্থানে জায়গা দেব না। এই ময়লা আবর্জনার দুর্গন্ধে মানবদেহে কঠিন রোগ হতে পারে। তাছাড়া কৃষিজমি ও প্রাকৃতিক পরিবেশ নষ্ট করে বর্জ্যের প্লান্ট নির্মাণ করলে রামনগর বাসীর দুর্ভোগ ও দূর্যোগের দায় নিবে কে?

তিনি আরো বলেন, ‘পৌরসভার ময়লা পৌরসভায় রাখতে হবে নইলে নির্জন কোনো স্থানে ফেলতে হবে। এ জন্য জনবসতিপূর্ণ স্থানে কেন এ প্লান্ট নির্মাণ করতে হবে। তিনি পৌরসভা কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ জানান শিগগিরই যেন এ প্লান্ট নির্মাণ রামনগর ইউনিয়ন থেকে সরানো হয়। না হলে আরো কঠোর আন্দোলনে নামবে ৪ নং রামনগর ইউনিয়নবাসী।

মানববন্ধনে সভাপতির বক্তব্যে আবদুল মালিক মানিক বলেন, এই প্লান্ট নির্মানের আইনে আছে গণবসতীপূর্ন স্থানে এই প্রকল্প করা যাবে না। যেখানে পৌরসভা এই প্লান্ট নির্মানের পরিকল্পনা নিয়েছে সেখানে মসজিদ ও মাদ্রাসা আছে। তাছাড়া পৌরসভার ময়লা আবর্জনা ইউনিয়নে কেন আসবে? আমরা জেনে শুনে জনসাধারণের ক্ষতি করতে পারি না।

তিনি দাগনভূঞা পৌর প্রশাসককে সকলের সাথে বসে পৌরসভার মধ্যে একটি নির্জন ও জনবসতীহীন জায়গা ঠিক করে এই বর্জ্যে ব্যাবস্থাপনা প্লান্ট বাস্তবায়নের অনুরোধ জানান।

এতে আরো উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক জামাল উদ্দিন টিংকু, রামনগর ইউনিয়ন জামায়াতের আমির মাওলানা আহছানউল্লা, বীর মুক্তিযোদ্ধা গিয়াস উদ্দিন, মিল্লাত নবী সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক ব্যক্তিবর্গ ও তুলাতুলি বাজারের ব্যবসায়ী বৃন্দ।

Share

আরো খবর


সর্বাধিক পঠিত