Saturday, 19 April, 2025
Logo
বিজ্ঞাপন
যাবতীয় রড, সিমেন্ট, ইট, বালি ও কনা পাইকারি ও খুচরা বিক্রয় করা হয় ।। যোগাযোগ- মেসার্স হোসেন ব্রাদার্স/ জাকের ট্রেডার্স।। সোবান মঞ্জিল, বসুর হাট রোড, সিনেমা হলের পাশে, দাগনভুইয়া, ফেনী। প্রোপ্রাইটর জাকের হোসেন আলমগীর ০১৭১১-৯৬২৯২৫।। ০১৮৭১-৯৩০০০৮ মেসার্স কে আহাম্মদ এন্ড সন্স! পরিবেশক,বি এম, ডেল্টা ও ইউনি এল পি গ্যাস! যোগাযোগ- বসুরহাট রোড, সিনেমা হলের সামনে, দাগনভুইয়া, ফেনী- ০১৭১১-৩০৪৮৭৩, ০১৮৩৯-৩৯৭১৩০! দাগনভুইয়া ফিজিওথেরাপী সেন্টার, একটি আধুনিক বাত, ব্যথা, প্যারালাইসিস ও মুখ বাঁকা চিকিৎসা কেন্দ্র। ঠিকানা- সোবহান মঞ্জিল, বসুর হাট রোড। (সাবেক ঝর্না সিনেমা হলের পাশে)। দাগনভুইয়া, ফেনী। 01818-019684, 01721-910110

সোনাগাজী ব্যবসায়ীকে মিথ্যা মামলায় জড়ানোয় ওসির বিচার দাবি

সোনাগাজী প্রতিনিধি

প্রকাশিত: / বার পড়া হয়েছে


ছবি- প্রতিনিধি

ফেনীর সোনাগাজী উপজেলা তাঁতীদলের যুগ্ম আহবায়ক আবদুল হক নোমানকে মাদক ও বিষ্ফোরণ মামলায় জড়ানোর ঘটনায় ওসি, এসআই এবং এক সমবায়দল নেতার বিচার চাইলেন ভুক্তভোগীর পরিবার। ১৪ এপ্রিল, সোমবার দুপুরে ফেনীর ফাইভ স্টার চাইনিজে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি করেন নোমানের স্ত্রী ও কন্যা। তবে নোমান একজন তালিকাভুক্ত মাদক বিক্রেতা বলে দাবি করেন সোনাগাজী থানার ওসি।


সংবাদ সম্মেলনে নোমানের মেয়ে নাহিদা আক্তার তানহা বলেন, আমার বাবা একটি পিকাপ ক্রয় করে নিজেই পরিচালনা করেন।  পাশাপাশি  তিনি সোনাগাজী উপজেলা তাঁতীদলের যুগ্ম আহবায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

নাহিদা বলেন, গত ১৩ মার্চ সন্ধ্যা ৭টার দিকে আমার বাবা আমাদের ঘরে পরিবারের সাথে ছিলেন। এমন সময় সোনাগাজী থানার ওসি বায়েজিদ আকন, এসআই গোলাম কিবরিয়া ও এএসআই রাজিব বৈরাগি আমাদের বসতঘর ঘেরাও করে আমার বাবাকে কোন মামলা ছাড়াই আটক করেন। পরদিন ইয়াবা, চকলেট বাজি ও গুলির খোসা উদ্ধার দেখিয়ে কোর্টে চালান দেন।  আমার বাবার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ আকবর হোসেন ও তার ভাই আরমান হোসেন পুলিশের সাথে যোগসাজস করে আমার বাবাকে মিথ্যা মামলায় জড়িয়েছেন। এতে আমরা মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। এজন্য আমি ওসি, এসআই ও আকবরগংদের বিচার চাই।

নোমানের স্ত্রী- সাবিনা আক্তার বলেন, আমার স্বামীকে অন্যায়ভাবে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর ঘটনায় জড়িত সোনাগাজী থানার ওসি বায়েজিদ আকন  ও সোনাগাজী উপজেলা সমবায় দলের আহবায়ক আকবর হোসেন এবং তার ভাই আরমানের বিচার চাই। আমাদের মত আর কোন পরিবার যেন এভাবে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।

এ ব্যপারে সোনাগাজী থানার ওসি বায়েজিদ আকন বলেন, নোমান একজন ত ালিকাভুক্ত মাদক বিক্রেতা। তার বিরুদ্ধে ৭টি মামলা ফেনী থানায় বিচারাধীন আছে। ঘটনার দিন মাদক,  বিষ্ফোরক ও গুলির খোসা উদ্ধারের ঘটনায় নোমানের মায়ের স্বীকারোক্তি আছে। 
প্রসঙ্গত,  গত ১৩ মার্চ সন্ধ্যায় চকলেট বাজি ও ইয়াবাসহ গ্রেফতার হয় আবদুল হক নোমান।
সে সোনাগাজী উপজেলার  উত্তর মঙ্গলকান্দি গ্রামের শফিউল্লাহর ছেলে ও উপজেলা তাঁতীদলের যুগ্ম আহবায়ক। বর্তমানে তিনি ফেনী কারাগারে আছেন।

Share

আরো খবর


সর্বাধিক পঠিত