Sunday, 07 September, 2025
Logo
বিজ্ঞাপন
যাবতীয় রড, সিমেন্ট, ইট, বালি ও কনা পাইকারি ও খুচরা বিক্রয় করা হয় ।। যোগাযোগ- মেসার্স হোসেন ব্রাদার্স/ জাকের ট্রেডার্স।। সোবান মঞ্জিল, বসুর হাট রোড, সিনেমা হলের পাশে, দাগনভুইয়া, ফেনী। প্রোপ্রাইটর জাকের হোসেন আলমগীর ০১৭১১-৯৬২৯২৫।। ০১৮৭১-৯৩০০০৮ মেসার্স কে আহাম্মদ এন্ড সন্স! পরিবেশক,বি এম, ডেল্টা ও ইউনি এল পি গ্যাস! যোগাযোগ- বসুরহাট রোড, সিনেমা হলের সামনে, দাগনভুইয়া, ফেনী- ০১৭১১-৩০৪৮৭৩, ০১৮৩৯-৩৯৭১৩০! দাগনভুইয়া ফিজিওথেরাপী সেন্টার, একটি আধুনিক বাত, ব্যথা, প্যারালাইসিস ও মুখ বাঁকা চিকিৎসা কেন্দ্র। ঠিকানা- সোবহান মঞ্জিল, বসুর হাট রোড। (সাবেক ঝর্না সিনেমা হলের পাশে)। দাগনভুইয়া, ফেনী। 01818-019684, 01721-910110 সর্বাধুনিক মেশিনে রোগ নির্নন ও বিশেষজ্ঞ ডক্টর চেম্বার।। ফেনী ল্যাব সিটি ডায়াগনস্টিক সেন্টার।। এস এস কে রোড়, ফেনী।। 01711375108/ 01815507975

ভয়াবহ দুর্ভিক্ষে গাজা, প্রথমবার নিশ্চিত করল জাতিসংঘ

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

প্রকাশিত: / বার পড়া হয়েছে


ছবি - সংগৃহীত

জাতিসংঘ-সমর্থিত খাদ্য নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞদের একটি প্রতিবেদন নিশ্চিত করেছে, গাজা শহর এবং এর আশেপাশের এলাকা এখন দুর্ভিক্ষের সম্মুখীন হয়েছে। বিশ্বজুড়ে খাদ্য নিরাপত্তা ও অপুষ্টির মাত্রা শনাক্ত করতে সরকার ও আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো 'ইন্টিগ্রেটেড ফুড সিকিউরিটি ফেজ ক্লাসিফিকেশন (আইপিসি)' ব্যবহার করে। গাজার বর্তমান পরিস্থিতিকে আইপিসির প্রতিবেদন ফেজ ৫-এ উন্নীত করেছে।  ফেজ ৫ হলো দুর্ভিক্ষের সর্বোচ্চ ও সবচেয়ে ভয়াবহ মাত্রা।

এতে বলা হয়েছে, গাজা উপত্যকাজুড়ে পাঁচ লাখের বেশি মানুষ দুর্ভিক্ষ ও মৃত্যুর মতো বিপর্যয়কর অবস্থার মুখোমুখি। ইসরায়েল এখনো গাজায় সহায়তা প্রবেশে কঠোর সীমাবদ্ধতা আরোপ করছে। দেশটি গাজায় দুর্ভিক্ষের কথা অস্বীকার করে বলেছে, আইপিসির প্রতিবেদনটি হামাসের মিথ্যাচারের ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে।

আইপিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজায় তীব্র খাদ্য সংকট ও অপুষ্টিজনিত অবস্থার বিশ্লেষণ শুরুর পর থেকে এটি পরিস্থিতির সবচেয়ে ভয়াবহ অবনতি নির্দেশ করে এবং মধ্যপ্রাচ্যে প্রথমবারের মতো আনুষ্ঠানিকভাবে দুর্ভিক্ষ অবস্থা নিশ্চিত হলো।

যদিও আইপিসি সরাসরি দুর্ভিক্ষ ঘোষণা করতে পারে না। সাধারণত দুর্ভিক্ষ পরিস্থিতি সরকার বা জাতিসংঘের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয়। তবে আইপিসি-এর এই নতুন শ্রেণিবিন্যাস জাতিসংঘকে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়ার দিকে ধাবিত করতে পারে।

আইপিসির প্রতিবেদনের পূর্বাভাস অনুযায়ী, মধ্য আগস্ট থেকে সেপ্টেম্বরের শেষ নাগাদ দুর্ভিক্ষ দেইর আল-বালাহ ও খান ইউনিস পর্যন্ত বিস্তৃত হতে পারে।

এই সময়ের মধ্যে প্রায় এক-তৃতীয়াংশ মানুষ আইপিসি ফেজ ৫ পর্যায়ের বিপর্যয়কর অবস্থা য় থাকবে। অর্থাৎ প্রায় ৬ লাখ ৪১ হাজার মানুষ এই পরিস্থিতির সম্মুখীন হবে। এদিকে ফেজ ৪ পর্যায়ে থাকা মানুষের সংখ্যা বেড়ে ১১ লাখ ৪০ হাজারে পৌঁছাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। 

তাদের এই প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে এমন এক সময়ে, যখন ইসরায়েল গাজা সিটি দখল করতে নতুন সামরিক অভিযান শুরু করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। গাজার অধিকাংশ মানুষ একাধিকবার বাস্তুচ্যুত হয়েছে।

৯০ শতাংশের বেশি বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়েছে। স্বাস্থ্যসেবা, পানি, স্যানিটেশন ও স্বাস্থ্যবিধি ব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে পড়েছে। এ ছাড়া অন্তত ৬২ হাজার ১২২ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।

বিবিসি।

Share

আরো খবর


সর্বাধিক পঠিত