Wednesday, 25 June, 2025
Logo
বিজ্ঞাপন
যাবতীয় রড, সিমেন্ট, ইট, বালি ও কনা পাইকারি ও খুচরা বিক্রয় করা হয় ।। যোগাযোগ- মেসার্স হোসেন ব্রাদার্স/ জাকের ট্রেডার্স।। সোবান মঞ্জিল, বসুর হাট রোড, সিনেমা হলের পাশে, দাগনভুইয়া, ফেনী। প্রোপ্রাইটর জাকের হোসেন আলমগীর ০১৭১১-৯৬২৯২৫।। ০১৮৭১-৯৩০০০৮ মেসার্স কে আহাম্মদ এন্ড সন্স! পরিবেশক,বি এম, ডেল্টা ও ইউনি এল পি গ্যাস! যোগাযোগ- বসুরহাট রোড, সিনেমা হলের সামনে, দাগনভুইয়া, ফেনী- ০১৭১১-৩০৪৮৭৩, ০১৮৩৯-৩৯৭১৩০! দাগনভুইয়া ফিজিওথেরাপী সেন্টার, একটি আধুনিক বাত, ব্যথা, প্যারালাইসিস ও মুখ বাঁকা চিকিৎসা কেন্দ্র। ঠিকানা- সোবহান মঞ্জিল, বসুর হাট রোড। (সাবেক ঝর্না সিনেমা হলের পাশে)। দাগনভুইয়া, ফেনী। 01818-019684, 01721-910110

নাসিরনগরে স্কুল ফিডিং কর্মসূচি: দুপুরে খাবার পাবে প্রাথমিকের শিক্ষার্থীরা

ইয়াছিন চৌধুরী, নাসির নগর:

প্রকাশিত: / বার পড়া হয়েছে


ছবি- প্রতিনিধি

শিশুদের স্কুলে উপস্থিতি বাড়ানো ও পুষ্টি নিশ্চিতে ২০২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে দেশের ১৫০টি উপজেলার মতো ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলাতেও চালু হচ্ছে ‘সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ফিডিং কর্মসূচি’। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের উদ্যোগে বাস্তবায়িত হতে যাওয়া এই কর্মসূচির অধীনে প্রতিদিন স্কুল চলাকালে শিক্ষার্থীদের সরবরাহ করা হবে পুষ্টিকর খাবার।

রোববার (২২ জুন) প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের প্রকল্প পরিচালক ও যুগ্ম সচিব মোহাম্মদ হারুন-অর-রশীদের সই করা অফিস আদেশে নাসিরনগর উপজেলাকে এ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এর অংশ হিসেবে সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়গুলোকে শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তাদের হালনাগাদ তথ্য পাঠাতে বলা হয়েছে।

কর্মসূচি অনুযায়ী, সপ্তাহের প্রতিদিন বিভিন্ন ধরনের খাবার সরবরাহ করা হবে।

রোববার: বনরুটি ও সিদ্ধ ডিম

সোমবার: বনরুটি ও ইউএইচটি দুধ

মঙ্গলবার: বনরুটি ও সিদ্ধ ডিম

বুধবার: ফর্টিফাইড বিস্কুট ও কলা/স্থানীয় মৌসুমি ফল

বৃহস্পতিবার: বনরুটি ও সিদ্ধ ডিম

নাসিরনগর উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ ইসহাক মিঞা বলেন, “এই কর্মসূচির মাধ্যমে দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত এলাকার শিশুরা সবচেয়ে বেশি উপকৃত হবে। বিদ্যালয়ে উপস্থিতির হার বাড়বে এবং শিক্ষার মানোন্নয়নে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।”

নাসিরনগর উপজেলা শিক্ষক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ নাজমুল হুদা বলেন, “স্কুল ফিডিং কর্মসূচি বাস্তবায়িত হলে প্রাথমিক শিক্ষার অগ্রগতিতে নাসিরনগর উপজেলা একটি অনন্য উদাহরণ হয়ে উঠবে। ঝরে পড়া রোধ হবে এবং কোমলমতি শিশুদের বিদ্যালয়ে উপস্থিতি আরও বৃদ্ধি পাবে।”

সরকারের এই উদ্যোগকে ইতিবাচকভাবে দেখছেন অভিভাবকরা। তাদের মতে, এই কর্মসূচি শিশুদের মধ্যে স্কুলমুখী মনোভাব গড়ে তুলবে এবং পুষ্টির ঘাটতিও দূর করবে।

Share

আরো খবর


সর্বাধিক পঠিত